#প্রসঙ্গঃ সেলফ প্রোফাইল ইভালুয়েশন ও ইউনিভার্সিটি সিলেকশন + এপ্লিকেশন ফী-র খরচ কমানো + লো প্রোফাইলধারীরা (উইদ ব্যাকলগ) কি এডমিশন পায়? এবং তাদের কি প্রফেসর ম্যানেজ করা ছাড়া সেন্ট্রালি এপ্লাই করা উচিত?
বিদ্রঃ আমার সিলেক্টেড টপিকগুলোতে বিস্তারিত কথা বলা খুব একটা সহজ আর স্বল্পসময়সাধ্য কোন কাজ না। তবুও সবার সুবিধার জন্যই এই পোস্টে আমি চেষ্টা করবো সবকিছু যথাসাধ্য শর্টকাটে এবং বোধগম্য উপায়ে বলতে। এরমধ্যে কোন ভুলত্রুটি হয়ে গেলে অনুগ্রহ করে শুধরে দিবেন।
◾️সেলফ প্রোফাইল ইভালুয়েশন + ইউনিভার্সিটি সিলেকশনঃ
এটা এমন এক টপিক যে বিষয়ে যারা এক্সপেরিয়েন্সড তারাও কিছু বলতে চায় না সহসা। এবং তার যথাযথ কারণও আছে। কারণ এর কোন ধরাবাধা নিয়ম নেই যেটা ফলো করলেই আপনার কাজ হয়ে যাবে। তবে ক্ষেত্রেবিশেষে আপনার প্রোফাইল ভাল করার চাইতে সঠিক ইউনিভার্সিটি সিলেকশনটা বেশি কাজে দিতে পারে এডমিশন ও ফান্ড ম্যানেজ করার ক্ষেত্রে।
জিনিসটা এমন না যে আপনার সিজিপিএ, জিয়ারই, টোফেল স্কোর সব হাই থাকলেই আপনাকে ভাল ভাল ইউনিভার্সিটিগুলো সব ডেকে নিয়ে ফান্ড দিবে। আশেপাশে খোঁজ নিলে দেখবেন বহু ভাল প্রোফাইলধারী দীর্ঘদিন চেষ্টা করেও লো র্যাংকিং ইউনিভার্সিটিগুলোতেও ফান্ড ম্যানেজ করতে পারছে না। আবার আপনার প্রোফাইল এভারেজ বা বিলো এভারেজ বলে আপনাকে কোন ইউনিভার্সিটি পাত্তাই দিবে না এটাও সত্য না। এই গ্রুপে সার্চ করলেই দেখতে পাবেন যে প্রতি বছরই অনেকেই এভারেজ – বিলো এভারেজ প্রোফাইল নিয়ে ফুল ফান্ড ম্যানেজ করে ফেলছে।
আমি কোনভাবেই এটা বলতে চাচ্ছি না যে ভাল প্রোফাইল নিয়ে কোন এডভান্টেজ পাওয়া যায় না অথবা ভাল-খারাপ দুই প্রোফাইলই ইকুইভ্যালেন্ট। আশা করি সবাই আমার ইন্টেনশনটা বুঝতে পারবেন।
আমেরিকায় হোলিস্টিক এসেসমেন্টের কথা অনেক শুনতাম কিন্তু বুঝতে একটু সময় লেগেছিল। তবে পরে বুঝতে পারি যে জিনিসটা আসলেই সত্য। আপনার জিপিএ, জিয়ারই স্কোর ভাল থাকলে অবশ্যই তা আপনাকে অনেকের থেকে এগিয়ে রাখবে তবে তার মানে এই না যে ফান্ড গ্যারান্টিড। তারা আপনার LOR, SOP ও দেখবে, এবং ফাইনালি ফোন ইন্টারভিউ তে আপনার সাথে কথা বলে শিওর হবে যে একে আসলেই নেয়া যায় কিনা।
যাইহোক মূল টপিকে ফিরি। আপনাকে কেউই বলতে পারবে না যে আপনার প্রোফাইল নিয়ে কোন ইউনিভার্সিটিতে এডমিশন পাবেন। এই কথাটা হয়তো আরো এক-দেড়শো লোকের মুখে শুনেছেন। এবার আমি কি করেছিলাম সেটা বলি। হয়তো অনেকেই ইউজ করেছেন
YOCKET এর ওয়েবসাইটে যান > একটি ফ্রি একাউন্ট খুলে ফেলুন > একাউন্ট ভেরিফিকেশনের জন্য ওদেরকে মেইল দিলে ওরাই ভেরিফাই করে দিবে (ইন্ডিয়ান সাইট হওয়ায় বাংলাদেশী নাম্বারে ভেরিফিকেশন ওটিপি আসে না তাই মেইল দিতে হয়। আর অবশ্য ভেরিফিকেশন ছাড়াও ২-১টা বাদে বাকিসব ফীচার ইউজ করা যায়) > নিজের একচুয়াল প্রোফাইলের সব ইনফরমেশন এড করে দিন নিজের একাউন্টে। এবার ওদের এপ্লিকেশনটা ইন্সটল করে ফেলুন। আমি সবগুলো ফীচারের কথা আর আলাদা আলাদা করে উল্লেখ করলাম না এখানে, আপনারাই দেখলে বুঝবেন যে কিভাবে কি করতে হবে। তবে ওদের সবচাইতে কাজের জিনিস যেটা হচ্ছে যে, আপনি ইউএস ইউনি > পছন্দের ইউনি নাম > ইন্টেন্ডেড প্রোগ্রাম অপশনে গেলে সেই প্রোগ্রামে এই পর্যন্ত কারা কারা(ইয়োকেট প্রোফাইল আছে যাদের) কি প্রোফাইল নিয়ে এপ্লাই করে এক্সপ্টেড বা রিজেক্টেড হয়েছিল সেগুলো সব দেখতে পাবেন। এক্সেপ্টেড এর পাশাপাশি রিজেক্টেড প্রোফাইলগুলো ভাল করে দেখুন যে কি কারণে রিজেক্টেড হয়েছে এবং বিবেচনা করুন যে আপনার প্রোফাইল নিয়েও সেখানে এপ্লাই করা উচিত হবে কি না তাহলে।
(নোটঃ এভাবে ইউনি সিলেক্ট করে এপ্লাই করলে যে আপনি ১০০% গ্যারান্টি পেয়ে যাচ্ছেন যে কোথায় সিলেক্টেড বা রিজেক্টেড হবেন জিনিসটা কিন্তু এমন না…তবে বিগত বছরের স্ট্যাটিস্টিক্স দেখলে একটা ভাল আইডিয়া পেয়ে যাবেন যে কোন কোন ইউনিভার্সিটিতে এপ্লাই করাটা সেইফ, রিস্কি বা মডারেট হবে)
আর এছাড়া usnewsranking ওয়েবসাইটটা খুবই কাজের মনে হয়েছে আমার কাছে ইউনিভার্সিটি সিলেকশনের জন্য। অনেক রকমের ইনফরমেশন পাবেন এখানে। তো ১ বছরের সাবস্ক্রিপশন কেনাটা লস প্রজেক্ট হবে না বলে আশা করি। তাছাড়া সিএসই ব্যাকগ্রাউন্ড ওয়ালাদের জন্য csranking(dot)com বেশ ইউজফুল একটি রিসোর্স হতে পারে।
◾️এপ্লিকেশন ফী-র খরচ কমানোঃ
ইউএসএ তে একটা ইউনিভার্সিটিতে এপ্লাই করার খরচের একটা রাফ ব্রেকডাউন হচ্ছে- এপ্লিকেশন ফী (অন এন এভারেজ ৮০ ডলার) + জিআরই-টোফেল স্কোর পাঠানো (৪৭ ডলার) + অফিশিয়াল ট্রান্সক্রিপ্ট পাঠানো (ধরলাম ২৫ ডলার… কিছু ইউনি চায় আবার কিছু ইউনি চায় না) = প্রায় ১২০-১৫০ ডলার ~ ১০০০০-১৩০০০ টাকা। এছাড়াও WES ইভালুয়েশন করানো লাগলে সেটার জন্য আবার প্রায় ২০০ ডলার (আমি নিশ্চিত না, এমাউন্টটা কিছুটা এদিক সেদিক হতে পারে) + প্রতিটি রিপোর্ট পাঠানোর খরচ আলাদা।
বেশি বেশি এপ্লাই করা মানে এডমিশন+ফান্ড পাওয়ার পসিবিলিটিও বেড়ে যাওয়া। তবে মোটামুটি ৫-৬ টা ইউনি তে এপ্লাই করতে সাজেস্ট করে সবাই এবং অনেকেই হয়তো এরকমই করে। মানে একটা গড় হিসাব দাড়াচ্ছে যে আপনার বাকিসব বাদেই মিনিমাম ৬০০০০ টাকার মতো খরচ হবে শুধুমাত্র এপ্লাই করতেই। এর কম বা বেশি এপ্লাই করলে সমানুপাতিক হারে খরচ বাড়বে বা কমবে।
আমি মোট ১২ টি ইউনি তে এপ্লাই করেছিলাম যাতে সবমিলিয়ে আমার মোট খরচ পড়ে ১৪১ ডলার বা প্রায় ১২০০০ টাকা। এরমধ্যে এপ্লিকেশন ফী ছিল শুধু ৬০ ডলার আর বাকি ৩টা জিআরই স্কোর পাঠানোর খরচ এবং তার মধ্যেও ২টা ইউনি তে ভুলে জিআরই স্কোর পাঠিয়ে দিয়েছিলাম আমি কিন্তু ওরা চেয়েছিলোই না। তার মানে আমার নেট খরচ হয়েছিল ৮৭ ডলার বা প্রায় ৭৫০০ টাকা। অথচ ১২ টা ইউনি তে এপ্লাই করলে জেনারেলি লাগার কথা ১ লাখ টাকার ওপর। অর্থাৎ আমার সেভ হয় প্রায় ৯০ হাজার টাকা।
(নোটঃ টাকার হিসাবগুলো একুরেটলি করা হয় নি এখানে। একটা রাফ এস্টিমেট দেখানোর চেষ্টা করেছি )
এবার আসি কিভাবে কম খরচে এপ্লাই করা যাবে-
১. যে ইউনি তে এপ্লাই করবেন তার এডমিশন অফিসে একটা মেইল দিয়ে জিজ্ঞেস করুন যে ওদের কোন ফী ওয়েইভার আছে কিনা। আমি প্রায় ৮০টি ইউনি তে ইমেইল করে ১৫ টার মতো ইউনি তে ওয়েইভার পাই। যদিও এগুলোর সবগুলাতে এপ্লাই করা হয় নি তাও যেগুলো পছন্দ হয়েছিল সেগুলাতে করেছিলাম।এছাড়াও কিছু কিছু ইউনি তে একটা সিস্টেম আছে যে, ওদের এডমিশন রিলেটেড ওয়েবিনারে এটেন্ড করলে ফী ওয়েইভ করে দেয়। এটারও খোঁজ খবর নিয়ে দেখতে পারেন, কোন ইউনি-র এডমিশন অফিসে মেইল দিলেই তারা বলে দিবে যে এই সিস্টেম তারা ফলো করে কিনা।
২. কিছু কিছু ইউনি তে এপ্লিকেশন ফী লাগেই না। সেগুলো খুজে বের করে এপ্লাই করে রাখতে পারেন…কারণ এডমিশন বেশি হলে, ফান্ড পাওয়ার সম্ভাবনাও কিছুটা হলেও বেড়ে যায়। আমার জানামতে এমন কিছু ইউনি হচ্ছে- Michigan Tech, Wayne State Uni, Tulane Uni (only PhD program), Uni of Alberta (Canada), Uni British Columbia (Canada)
৩. অনেক ইউনি ওয়েবইটেই জিআরই-টোফেল স্কোর অফিশিয়ালি পাঠাতে বললেও তারা শুধু স্ক্যান্ড কপি আপলোড করে দিলেও এক্সেপ্ট করে। তো এপ্লাই করার আগে একবার কষ্ট করে এডমিশন অফিসে একটা মেইল করলে বেচে যেতে পারে ৪৭ ডলার।
৪. ৩নং পয়েন্টের এর মতোই অনেকে অফিশিয়াল ট্রান্সক্রিপ্ট চাইলেও রিকুয়েস্ট করলেই স্ক্যান্ড কপিও এক্সেপ্ট করে (পরে অবশ্য আপনি যদি সেই ইউনি তে ভর্তি হন, তখন ওরিজিনাল এক কপি করে চাইতে পারে)
৫. যদি না কোন বাধ্যবাধকতা থাকে তাহলে আমার মতে WES ইভালুয়েশন চায় এমন ইউনি তে এপ্লাই করারই দরকার নেই (নিজস্ব মতামত)। এপ্লাই করার আগে একবার চেক করে নিন। ইউএসএ তে ইউনি আছে প্রায় ৪৫০০ এর বেশি। তো WES ছাড়াও অহরহ ইউনি পেয়ে যাবেন। তবে যদি টাকা বাচানোটা আপনার মূল উদ্দেশ্য না হয় তাহলে তো আর এই পয়েন্টের দরকার নেই।
আপনার যেকোন ধরনের ডাউট থাকলে ইউনি গুলোর এডমিশন অফিসে একটা ইমেইল দিন এবং কোন রিকুয়েস্ট থাকলে বলুন। বলা যায় না কারা কখন কোন রিকুয়েস্ট এক্সেপ্ট করে ফেলবে।
◾️লো প্রোফাইলধারীরা (উইদ ব্যাকলগ) কি এডমিশন পায়? এবং তাদের কি প্রফেসর ম্যানেজ করা ছাড়া সেন্ট্রালি এপ্লাই করা উচিত?
এই বিষয়ে ইজিলি কয়েক পেইজ লিখে ফেলা যাবে। কিন্তু আমি এই পোস্টে অতো বিস্তারিত আলোচনায় যেতে চাচ্ছি না। আমি শুধু আমার প্রোফাইল আর এপ্লাইড + এক্সেপ্টেড ইউনি লিস্ট দিবো। তাতেই আশা করি অনেকের একটি সুস্পষ্ট ধারণা তৈরি হবে।আমি ১টি ব্যাকলগ সহ প্রোফাইল নিয়ে ১১টি ইউনি-র মোট ১২টি প্রোগ্রামে (সব ইউএসএ তেই) এপ্লাই করে, আল্লাহর রহমতে ১১টিতেই এডমিশন পাই আর ১টিতে জিপিএ রিকোয়ারমেন্টের তুলনায় কম থাকায় রিজেক্টেড হই। আর আমার ধারণা যে, এক্ষেত্রে আমার হোলিস্টিক এপ্রোচের কথা মাথায় রেখে সাজানো প্রোফাইলটা বেশ কাজে দিয়েছে। আর সেই ১১টির মাঝে ২টি তে পার্শিয়াল ফান্ড ও ১টি তে ফুল ফান্ড পাই।
আমি এপ্লিকেশন প্রসেসের শুরুতে অনেক মোটিভেশন নিয়ে মেইল চালাচালি শুরু করার পর মাত্র ৪০-৫০টা মেইল দিয়েই অধৈর্য্য হয়ে যাই আমি। এইসব মেইলের বেশ কয়েকটিতে জেনারিক “I encourage you to apply” রিপ্লাই পাই। এ থেকে স্ট্র্যাটেজি বানালাম যে, সবাই যেহেতু আগে এডমিশন পেয়ে তারপর যোগাযোগ করতে বলে তাহলে তাই করা যাক না কেন। পরে যেখানে এডমিশন পাবো সেই ডিপার্টমেন্টের প্রফেসরদের সঙ্গেই কথা বলবো। হয়তো এতে করে ফান্ড ম্যানেজ করাটা ইজিয়ার হয়ে যাবে। এরপর যে চিন্তা সেই কাজ। ২-৩ টাতে এডমিশন পাওয়ার পর সেই ডিপার্টমেন্টের প্রফেসরদেরকে মেইলিং শুরু করি। তবে মাঝপথেই সব ইউনি-র (এপ্লাইড) এডমিশন ডিসিশন জানার আগেই আমার কাঙ্ক্ষিত ইউনি তে ফুল ফান্ড ম্যানেজ হয়ে যাওয়ায় পরে আর বাকিগুলোতে কাউকে মেইল দেয়া হয় নি।
এই উপায় যে সবার জন্যই কাজ করবে তা বলছি না… But it did work for me. বাকিটা যার যার নিজস্ব বিবেচনাধীন।
🛫শেষ করার আগে কিছু উপলব্ধি ও পরামর্শ শেয়ার করি…
ব্যর্থতার গল্প গুলো কখনো সামনে আসে না…সাফল্যের পেছনের তিক্ত অভিজ্ঞতাগুলোও সবসময় সবাই শেয়ার করে না। ফলে অনেকেই হয়তো অনেক ভ্রান্ত ধারণা নিয়ে মাঠে নেমে অতি অল্পেই হার মেনে ফিরে যায়। অথচ শুরু থেকেই একটা ক্লিয়ারকাট আইডিয়া মাথায় থাকলে ডিসিশন নিতে সুবিধা হবে যে আপনার কি এই উচ্চশিক্ষা-যুদ্ধে নামা উচিত হবে কি না।
যেমন-অনেক জিআরই ৩২০+ পাওয়া শিক্ষার্থী ফান্ড ম্যানেজ করতে পারে না… অনেক হাই সিজিপিএ হোল্ডার (৩.৫, ৩.৬, ৩.৭+) রা ফান্ড তো দূরে থাক, একটা এডমিশন ম্যানেজ করতেই পারে না। আবার গ্রুপে ২-৪টা লো প্রোফাইলধারীদের পোস্ট দেখে মোটিভেটেড হয়ে অনেকেই হয়তো ভাবে যে, কাজটা এতোটাও কঠিন না মনে হয়, খালি জিআরই-টোফেল দিয়েই বাইরে চলে যাবো…Uhu, not that easy.
Let me tell you- হায়ার স্টাডির শুধু এপ্লিকেশন প্রসেসটাই একটা কঠিন জার্নি। অনেকেই হয়তো সবার আড়ালে চেষ্টা করে হার মেনে নেয়…আবার অনেকে লেগে থেকে ৪-৫ বছর পরেও সফলতা হাসিল করে দেখায়। আপনি কোন ক্যাটাগরির মধ্যে পড়েন সেটা আপনিই সবচাইতে ভাল করে জানেন। তাই জেনে বুঝে এরপর সামনে আগান।
আর আপনার প্রোফাইল যাই হোক না কেন, আপনার না এডমিশন পাওয়ার গ্যারান্টি আছে, না আপনার প্রোফাইল দিয়ে এডমিশন পাবেন না এরকম কোন নিষেধাজ্ঞা আছে। তবে একবার ডিসিশন নিয়ে ফেললে অল্পতেই হার মানবেন না…আল্লাহর ওপর ভরসা করে লেগে থাকুন। একটা না একটা পথ বের হয়ে আসবে ইনশাআল্লাহ।
#প্রোফাইল:
সিজিপিএ- ৩.০৬ (১টা ব্যাকলগ ছিল)
জিআরই- ৩০৮ (কো-১৬১, ভা-১৪৭, এ-৩.৫)
আইয়েল্টস- ৬.৫ (ইন্ডিভিজুয়ালি সবগুলাতে ৬ এর ওপর)
পাবলিকেশন- ৩ (৩টা তেই ফার্স্ট অথর)
ওয়ার্ক এক্সপেরিয়েন্স- জিরো
#এপ্লাইড_ইউনিভার্সিটি –
New Jersey Institute of Technology (Phd in Information Systems)
George Washington University (MS in CS)
Stevens Institute of Technology (MS in CS)
Michigan Technology University (MS in Data Science)
Michigan Technology University (MS in CS) (Rejected because of failure to meet the GPA requirement)
Worcester Poly. Institute (MS in CS)Temple University (MS in ECE)
University of Texas Arlington (MS in CS)
Uni of Massachusetts, Lowell (MS in CS)
University of Alabama, Birmingham (MS in CS)
Wayne State University (MS in CS)
Cleveland State University (MS in CS)
©️Asif Ahmed
PhD, Fall-21 at New Jersey Institute of Technology
Edited by Tanjila Akther
Campus ambassador
National University Research and Higher Study Association