জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় হতে ইস্যুকৃত ই–মেইলই হচ্ছে ইনস্টিটিউশনাল ই–মেইল বা @nu.ac.bd মেইল। বস্তুত সাধারণ ই–মেইল আর ইনস্টিটিউশনাল ই–মেইলের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। তবে এই ইনস্টিটিউশনাল ই–মেইলে যে কত রকম সুবিধা রয়েছে,
Education
-------- গ্রুপে অনেক প্রশ্ন আসে এরকম যে, তাদের সিজিপিএ অনেক খারাপ৷ কিভাবে নিজেকে সমৃদ্ধ করা যায় এবং আমেরিকার কোনো ভার্সিটিতে কিভাবে এডমিশন নেয়া যায় ইত্যাদি। এ ধরনের প্রশ্নের কোনো সোজা-সরল
National University এর student দের জন্য কিছু কথা। ১. যদি Target থাকে দেশে বিসিএস দেওয়া তাহলে সে দিকেই ফোকাস রাখবেন first year থেকে।আর যদি দেশের বাইরে আসতে চান তাহলে ওইভাবেই
আমাদের দেশের ইউনিভার্সিটি ছাত্র ছাত্রীদের মধ্যে একটি প্রচলিত বিশ্বাস আছে। ব্যাচেলর যে সাবজেক্টে সে পড়েছে, আজীবন সেই সাবজেক্টে আটকে গিয়েছে। ভবিষ্যতে হায়ার স্টাডিজে দেশের বাইরে গেলেও বুঝি সেই সাবজেক্টেই পড়তেই
এর বিস্তারিত ব্যাখ্যায় যাবার আগে আসুন জেনে নিই 'প্রশ্ন করা' কী এবং 'ভুল ধরা' কী। আমেরিকায় আসার পর এ বিষয়গুলো আমার কাছে অনেক বেশী পরিস্কার হয়েছে। আমেরিকার গ্র্যাড স্কুল আপনাকে
নাসা (NASA) হলো আমেরিকার একটা সরকারি (পাবলিক) প্রতিষ্ঠান। নাসায় যদি কেউ কাজ করতে চায়, তাহলে তাকে আমেরিকান নাগরিক হতে হবে (খুবই রেয়ার কেইস ছাড়া)। নাসার বিভিন্ন প্রজেক্ট থাকে, যেগুলো একাডেমিক
বিশ্ববিদ্যালয় জীবনকে একজন শিক্ষার্থীর জীবনে সবচেয়ে সেরা সময় হিসেবে বিবেচনা করা হয়। যদিও এটি নিয়ে শিক্ষার্থীমহলে সামান্য বিতর্ক আছে। কারণ, একজন শিক্ষার্থী, যে দরিদ্র, ক্লান্ত ও ক্রমাগত ক্ষুধার্থ তার জন্য
বড় ভাইয়ের সিভি নিয়ে তার মধ্যে নিজের নাম ঠিকানা বসিয়ে সিভি তৈরিকে আমি বলবো প্রথম ভুল। ক্যারিয়ারের শুরুতেই নির্ভরশীলতা কি ঠিক? আমরা প্রত্যেকেই ইউনিক, প্রত্যেকের সিভিও ইউনিক। ◾️ সিভিতে অনেকেই